Posts

Showing posts from August 4, 2015

কুমিল্লার কিছু আঞ্চলিক ভাষা :

Image
★ আতকা - হঠাৎ ★ নাইল্লা শাক – পাট শাঁক ★ হউরা - সরিষা ★ মাইল্লা –ডাটা শাক ★ কৈডা- চিচিঙ্গা ★ কনি দেম – মাইর দিব ★ লাডুম – লাঠিম ★ তিরাস- তৃষ্ণা ★ আদামুলকি- থানকুনি ★ আমরার- আমাদের ★ বেহাইয়া গাছ- ঢোল কলমি ★ হুমাস/নিয়াষ - নিশ্বাস ★ ঘুন্ডি - ঘুড়ি ★ ছিফা – বেত ★ মেন্নত – ক্লান্ত ★পিছলা গোডা - বাবলা ফল ★ হজেরপাতা - ধনিয়াপাতা ★ এক্কাইয়া - বারবার ★ বিচারছি - খোজেছি ★ অক্করে- একেবারে ★ টুকটুহি- টিকটিকি ★ পইক্কা -পাখি ★ কো-কোথায় ★কোন মুহুল/কোন ফাইল-কোনদিকে ★ কান্দা- পাড় ★ ডেহি- ঢেঁকি ★ আইতাম না/যাইতাম না/খাইতাম না/ পারতাম না - আসবো না /যাবো না/খাব না/ পারবো না। ★ রইদ- রোদ ★ হুমা- শশা ★ হাফ- সাপ ★ পিরফা- পিঁপড়া ★ তেতুই – তেঁতুল ★ খারি/ওরা- ধান রাখার বেতের বড় ঝুড়ি ★ রসা – তরকারীর ঝোল ★ জিংলা – বাশের সরু ডাল ★ আইক্কা অলা বাঁশ - নলা সহ বাঁশ ★ হাক – শাক ★ বিল্লা – জন্য ( সাধারণত গ্রাম্য ক্রিয়াপদের পরে ব্যবহৃত হয় ) ★ বেটকি – হাসি ★ বেটকাবেটকি – হাসাহাসি ★ খিচ্চালায়াম – মেরে দিব ★ বরিছিবা – বড়শি ★ হেন – ভাতের মাড় ★ মাদাইন্নালা – বিকাল বেলা ★

প্রচলিত ১০টি কুসংস্কার

Image
১. পরীক্ষা দিতে যাওয়ার পূর্বেডিম খাওয়া যাবে না। তাহলেপরীক্ষায় ডিম (গোল্লা) পাবে।২. নতুন বউকে কোলে করে ঘরেআনতে হবে, আর কোলে নিবেনদুলা ভাই।৩. দোকানের প্রথম কাস্টমারফেরত দিতে নাই।৪. নতুন বউকে শ্বশুর বাড়ীতে নরমস্থানে বসতে দিলে বউয়েরমেজাজ নরম থাকে।৫. বিড়াল মারলে আড়াই কেজিলবণ ‘সদকা’ করতে হয়।৬. ওষুধ খাওয়ার সময় ‘বিসমিল্লাহ’বললে রোগ বেড়ে যায়।৭. জোড়া কলা খেলে জমজসন্তান জন্ম নেয়।৮. রাতে নখ, চুল, দাঁড়ি-গোফইত্যাদি কাটতে নেই।৯. প্রথম সন্তান মারা গেলেপরের সন্তানের কান ফুটো করেদিতে হয়, তাতে সে দীর্ঘহায়াত পায়।১০. ভাই-বোন মিলে মুরগি জবাইকরা যায় না।

দারোগা বাড়ী মসজিদ ও মাজার।।। কে কে গেছেন। ।।

Image
দারোগা বাড়ী মসজিদ ও মাজার।।। কে কে গেছেন। ।।

শালবন বিহার কুমিল্লা

Image
শালবন বিহার কুমিল্লা

Chandina mokambari mosque gate

Image
চান্দিনা মোকাম বাড়ি মসজিদের গেইট

Adbarpur,burichang,comilla.

Image
এতবার পুর,বুড়িচং,কুমিল্লা।

নৌকার গ্রাম দাউদকান্দির চাঁপাতলী

Image
দাউদকান্দি প্রতিনিধি: গ্রামটিতে পরিবারের সংখ্যা ২৮৫। হিন্দুপ্রধান এই গ্রামে বসবাসরত পরিবারগুলোর মধ্যে ৩০টি জেলে, ২০টি নট্ট (নাচ-গান-অভিনয়সহ বিভিন্ন শিল্পমাধ্যমে জড়িত), ১৯টি নৌকার কারিগর, ১১টি কামার, আটটি শীল, সাতটি ধোপা পরিবার উল্লেখযোগ্য। এত বিচিত্র পেশার মানুষের বাস হলেও নৌকার কারিগর পরিবারগুলোর কারণে গ্রামটি পরিচিতি পেয়েছে ‘নৌকাগ্রাম’ হিসেবে। দাউদকান্দি উপজেলা সদর থেকে প্রায় ১৮ কিলোমিটার পূর্ব-দক্ষিণের গ্রামটির নাম চাঁপাতলী। এই গ্রামের কারিগরদের বানানো নৌকাই হয়ে উঠেছে এখানকার অধিকাংশ মানুষের প্রাত্যহিক কাজের প্রধান বাহন। আর দশটা গ্রামের মতো এই গ্রামেও আধুনিকতার ছোঁয়া লেগেছে বহু আগে। রাস্তাঘাটের উন্নতি হয়েছে। তবু মেঘনা, গোমতী, তিতাস, কালাডুমুর, খিরাই, ধনাগোদা ও কাঠালিয়া এই সপ্ত নদীবিধৌত দাউদকান্দিতে নৌকার ব্যাপক চাহিদা। মৎস্য প্রকল্প ও পুকুরগুলোতে মাছের খাবার দিতে, মাছ পরিবহনে, গরু-ছাগল পালনের যাবতীয় কাজে, মাছ ধরতে এবং বিভিন্ন খাল-বিল-জলাশয়ে চলাচলে নৌকার বিকল্প নেই। এ কারণে প্রতিবছর বর্ষা শুরু হলে চাঁপাতলী গ্রামে শুরু হয় নৌকা তৈরির উৎসব। এ বছরও তাই হয়েছে। বর্ষা মৌসু