কুমিল্লা আন্তর্জাতিক বিমান বন্দর চাই।

কুমিল্লা বিমানবন্দর (Comilla Airport) এর সম্পর্কে প্রাপ্ত তথ্যমতে, কুমিল্লা এয়ারপোর্ট ১৯৪০ সালে স্থাপিত হয়। ২য় বিশ্ব যুদ্ধ চলাকালীন অনেকটা তড়িঘড়ি করেই এই এয়ারপোর্ট স্থাপন করে আমেরিকা। এই এয়ারপোর্ট এ আমেরিকার কিছু যুদ্ধ বিমান উঠানামা করত জাপানি বিমানকে পাহারা দেয়ার জন্য। অখ্যাত ইতিহাস প্রনেতা এমএমআর এর উদ্বৃতিতে জানা গেছে, "১৯৫০ সাল থেকে শুরু করে ১৯৮১ সাল পর্যন্ত এই বিমান বন্দর হতে তেজগাঁও পুরান বিমান বন্দরে অভ্যন্তরীন বিমান চলাচল করত। তারপর ঢাকার জিয়া আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর স্থাপিত হওয়ার পর থেকে কুমিল্লা এয়ারপোর্ট এর কার্যক্রমও শেষ হয়ে যায়। অর্থাৎ অজ্ঞাত কারনে বন্ধ হয়ে যায় প্রাচীন এই বিমান বন্দর। তবে, এমএমআর এর এই তথ্যগুলোর সাথে কিছুটা দ্বিমত পোষন করেছেন তরুন ইতিহাস বিশ্লেষক ম্যাকলুক। লন্ডনের এই নাগরিকের মতে, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ চলাকালীন, বৃটিশদের উদ্যোগেই এই এয়ারপোর্ট স্থাপিত হয়েছিল এবং সেখানে বৃটিশ আর্মির ক্যাম্প স্থাপন করা হয়েছিল।

এখন আমাদের তরুণ প্রজন্মের একটাই দাবি সেই বন্ধ হওয়া কুমিল্লা এয়ারপোর্ট আবারো পূনরায় চালু করা  হওক,কুমিল্লা এয়ারপোর্ট আগের মতো ফিরে আসুক.

Comments

Popular posts from this blog

কুমিল্লার কিছু আঞ্চলিক ভাষা :

চান্দিনা উপজেলার সকল ইউনিয়ন পরিষদ, চেয়ারম্যান সাহেব ও সচিবদের নাম এবং মোবাইল নাম্বার দেওয়া হইল।

অভিনেত্রী নিপুণ,কুমিল্লার মেয়ে।