কুমিল্লার কিছু আঞ্চলিক ভাষা :
★ আতকা - হঠাৎ ★ নাইল্লা শাক – পাট শাঁক ★ হউরা - সরিষা ★ মাইল্লা –ডাটা শাক ★ কৈডা- চিচিঙ্গা ★ কনি দেম – মাইর দিব ★ লাডুম – লাঠিম ★ তিরাস- তৃষ্ণা ★ আদামুলকি- থানকুনি ★ আমরার- আমাদের ★ বেহাইয়া গাছ- ঢোল কলমি ★ হুমাস/নিয়াষ - নিশ্বাস ★ ঘুন্ডি - ঘুড়ি ★ ছিফা – বেত ★ মেন্নত – ক্লান্ত ★পিছলা গোডা - বাবলা ফল ★ হজেরপাতা - ধনিয়াপাতা ★ এক্কাইয়া - বারবার ★ বিচারছি - খোজেছি ★ অক্করে- একেবারে ★ টুকটুহি- টিকটিকি ★ পইক্কা -পাখি ★ কো-কোথায় ★কোন মুহুল/কোন ফাইল-কোনদিকে ★ কান্দা- পাড় ★ ডেহি- ঢেঁকি ★ আইতাম না/যাইতাম না/খাইতাম না/ পারতাম না - আসবো না /যাবো না/খাব না/ পারবো না। ★ রইদ- রোদ ★ হুমা- শশা ★ হাফ- সাপ ★ পিরফা- পিঁপড়া ★ তেতুই – তেঁতুল ★ খারি/ওরা- ধান রাখার বেতের বড় ঝুড়ি ★ রসা – তরকারীর ঝোল ★ জিংলা – বাশের সরু ডাল ★ আইক্কা অলা বাঁশ - নলা সহ বাঁশ ★ হাক – শাক ★ বিল্লা – জন্য ( সাধারণত গ্রাম্য ক্রিয়াপদের পরে ব্যবহৃত হয় ) ★ বেটকি – হাসি ★ বেটকাবেটকি – হাসাহাসি ★ খিচ্চালায়াম – মেরে দিব ★ বরিছিবা – বড়শি ★ হেন – ভাতের মাড় ★ মাদাইন্নালা – বিকাল বেলা ★
Comments
Post a Comment